[english_date]।[bangla_date]।[bangla_day]

পর্যটকদের পদচারণায় মুখর রাঙ্গামাটির পাহাড়ি ঝর্ণাগুলো।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

সুজন কুমার তঞ্চঙ্গ্যা।

রাঙ্গামাটি জেলা প্রতিনিধিঃ-পর্যকদের পদচারণায় মুখর রাঙ্গামাটির পাহাড়ি ঝর্ণাগুলোতে। মুখরিত হয়ে উঠেছে ঝর্ণার স্পট। তাই রাঙ্গামাটি জেলার ঝর্ণাগুলোতে বেড়েছে পর্যটকের আনা-গোনা ।

দেখা গেছে ঝর্ণা প্রেমী বয়স- বৃদ্ধ ছাড়াও শিশু, কিশোর- কিশোরী, তরুণ – তরুনী।অনেকে পরিবার পরিজন নিয়ে। ঈদ ও ছুটির দিন থাকায় ঘুরতে এসেছে এসব পর্যটকরা। তাই এইসময়ে কার না যেতে চায় মন – পার্ক ছাড়াও সাগরের নীল জল দেখার পাশাপাশি সবুজ পাহাড়ের পাহাড়ির ঝর্ণার সঙ্গে মিতালি করতে।

তাই খোঁজ নিয়ে দেখা গেলো রাঙ্গামাটি জেলার ররকলের শুভলং ঝর্ণা, বিলাইছড়ির গাছকাটাছড়া ঝর্ণা,মূপ্পোছড়া ঝর্ণা, ন- কাটাছড়া ঝর্ণা, ধূপপানি ঝর্ণা ও স্বর্গপুর ঝর্ণা সহ বেশ কয়েকটি ঝর্ণায়।সেখানে লক্ষ্যণীয় বেশ পর্যটকের পদচারণা রয়েছে। ঝ

তাদের বেশ কয়েক জনের সঙ্গে কথা হলে তারা জানান, ছুটির দিনে সময় তৈরি করে এনজয় করতে ঝর্ণায় আসা।আর এই তীব্র গরম, ঝলমলে আলো,হঠাৎ কালো মেঘের গর্জনে ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ায় মনযেন যেতে চায় ঝর্ণা দেখতে, তাই বন্ধু – বান্ধব মিলে ঝর্ণা দেখতে এলাম।

তারা আরও বলেন, বৃষ্টি হওয়াতে পাহাড়ি ঝর্ণাগুলো নতুনরূপে সেজেছে, নবযৌবন ফিরে পেয়েছে এবং আপন মনে সবাইকে ডাকছে। এ যেন প্রকৃতি – ঝর্ণা ও মানুষের সঙ্গে মেলবন্ধন।

যারা দূর হতে আসছেন রাত্রি যাপনের জন্য রাঙ্গামাটি জেলা সদরে হোটেল – মোটেলে এবং বিলাইছড়িতে নিলাদ্রী রিসোর্ট ও হোটেল – মোটেল গুলোতে থাকছেন । আবার যারা কাছ থেকেই ঝর্নায় যাচ্ছেন তারা বিকেলে ফিরছেন নিজ বাড়ী উদ্দেশ্যে।সবমিলিয়ে এখন মানুষ একটু সুযোগ পেলে সময় নিয়ে ঝর্ণার কথা স্বরণ করেন।

অন্যদিকে ঝর্ণার পাশাপাশি রয়েছে সিসোর্টও। বাঘাইছড়ির পাশাপাশি বিলাইছড়িতেও রয়েছে নীলাদ্রি রিসোর্ট। এই রিসোর্স থেকে দেখা মিলবে সুউচ্চ পাহাড় ও মেঘ পাহাড়ের লুকোচুরি খেলা এবং সূর্যদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত।

রিসোর্টগুলো থেকে ঝর্ণা দেখার জন্য সময়ে ব্যাপার। এবং পাশের হোটেল গুলোতে মিলবে ব্যম্বু চিকেন সহ নানা রকম ঐতিহ্যবাহী খাবার।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *